যে কসাইখানার শ্রমিকেরা নামায পড়ে না

প্রশ্ন একটা কসাইখানাতে বেশ কিছু শ্রমিক কাজ করে। তাদের মধ্যে কিছু লোক নামায পড়ে না। আর কিছু লোক নামায পড়ে। এদের মধ্যে অধিকাংশ লোক ইসলামকে গালিগালাজ করে। এই ব্যক্তিদের যবেহকৃত পশুর গোশত খাওয়া কি জায়েয হবে? একটা কসাইখানাতে বেশ কিছু শ্রমিক কাজ করে। তাদের মধ্যে কিছু লোক নামায পড়ে না। আর কিছু লোক নামায পড়ে।…

প্রশ্ন

একটা কসাইখানাতে বেশ কিছু শ্রমিক কাজ করে। তাদের মধ্যে কিছু লোক নামায পড়ে না। আর কিছু লোক নামায পড়ে। এদের মধ্যে অধিকাংশ লোক ইসলামকে গালিগালাজ করে। এই ব্যক্তিদের যবেহকৃত পশুর গোশত খাওয়া কি জায়েয হবে?

একটা কসাইখানাতে বেশ কিছু শ্রমিক কাজ করে। তাদের মধ্যে কিছু লোক নামায পড়ে না। আর কিছু লোক নামায পড়ে। এদের মধ্যে অধিকাংশ লোক ইসলামকে গালিগালাজ করে। এই ব্যক্তিদের যবেহকৃত পশুর গোশত খাওয়া কি জায়েয হবে?

আলহামদু লিল্লাহ।.

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। এই কসাইখানার শ্রমিকদের মধ্যে যারা ইসলামকে গালিগালাজ করে তাদেরকে এই চাকুরীতে বহাল রাখার অনুমোদন নেই; যদিও তারা নামায পড়ুক না কেন? কারণ ইসলামকে গালি দেয়া ঈমান-হরণকারী কুফরি। এছাড়া যারা নামাযকে অস্বীকার করে নামায পড়ে না অথবা অব্যাহতভাবে নামায ত্যাগ করে চলে অথবা নিজের ঘরেও নামায পড়ে না তাদেরকে এখানে বহাল রাখা যাবে না; এদের যবেহ করা গোশত খাওয়া যাবে না; যদিও তারা নিজেদেরকে মুসলমান দাবী করুক না কেন অথবা যবেহের সময় বিসমিল্লাহ পড়ুক না কেন। আপনাদের কর্তব্য হচ্ছে- এদের মুখোশ উন্মোচন করে দেয়া। যদি তারা কোন ইসলামি রাষ্ট্রে কর্মরত হয়ে থাকেন তাহলে তাদের উপর শরয়ি বিধান কার্যকর করা। আর যদি তাদেরকে এ চাকুরী হতে হটানো না যায় তাহলে এদের যবেহকৃত গোশত খাওয়া হতে মুসলমানদেরকে সাবধান করা।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.