যে নারী রোযা ভেঙ্গেছে কিন্তু লজ্জায় আর রোযা রাখেনি

প্রশ্ন আমার বয়স যখন ১৩ বছর ছিল তখন আমি রমযানের রোযা রেখেছি। কিন্তু হায়েযের কারণে চারদিনের রোযা রাখিনি। কিন্তু আমি লজ্জায় কাউকে কিছু বলিনি। এখন আট বছর পার হয়ে গেছে। আমার করণীয় কি? আমার বয়স যখন ১৩ বছর ছিল তখন আমি রমযানের রোযা রেখেছি। কিন্তু হায়েযের কারণে চারদিনের রোযা রাখিনি। কিন্তু আমি লজ্জায় কাউকে কিছু…

প্রশ্ন

আমার বয়স যখন ১৩ বছর ছিল তখন আমি রমযানের রোযা রেখেছি। কিন্তু হায়েযের কারণে চারদিনের রোযা রাখিনি। কিন্তু আমি লজ্জায় কাউকে কিছু বলিনি। এখন আট বছর পার হয়ে গেছে। আমার করণীয় কি?

আমার বয়স যখন ১৩ বছর ছিল তখন আমি রমযানের রোযা রেখেছি। কিন্তু হায়েযের কারণে চারদিনের রোযা রাখিনি। কিন্তু আমি লজ্জায় কাউকে কিছু বলিনি। এখন আট বছর পার হয়ে গেছে। আমার করণীয় কি?

আলহামদু লিল্লাহ।.

আপনি এ দীর্ঘ সময় রোযার কাযা পালন না করে ভুল করেছেন। এটি আল্লাহ্‌ তাআলার পক্ষ থেকে মেয়েদের উপর নির্ধারিত বিষয়। দ্বীনি ক্ষেত্রে শরমের কিছু নেই। আপনার উপর আবশ্যক হল এ চার দিনের রোযা কাযা পালন করা এবং কাফ্‌ফারা পরিশোধ করা। কাফ্‌ফারা হচ্ছে— প্রতিদিনের বদলে একজন মিসকীনকে খাবার খাওয়ানো। প্রত্যেক মিসকীন বা মিসকীনদের জন্য স্থানীয় খাদ্যের দুই সা’ পরিমাণ।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.