হায়েযের পূর্বে নির্গত বাদামী স্রাব

প্রশ্ন আমি জন্মনিরোধক কপার-টি ব্যবহার করি। এ কারণে হায়েযের স্বাভাবিক রক্তস্রাব নির্গত হওয়ার তিনদিন আগে বাদামী রঙের স্রাব বের হয়। এতে করে কি আমার রোযা নষ্ট হবে এবং আমাকে রোযার কাযা পলন করতে হবে? আমি জন্মনিরোধক কপার-টি ব্যবহার করি। এ কারণে হায়েযের স্বাভাবিক রক্তস্রাব নির্গত হওয়ার তিনদিন আগে বাদামী রঙের স্রাব বের হয়। এতে করে…

প্রশ্ন

আমি জন্মনিরোধক কপার-টি ব্যবহার করি। এ কারণে হায়েযের স্বাভাবিক রক্তস্রাব নির্গত হওয়ার তিনদিন আগে বাদামী রঙের স্রাব বের হয়। এতে করে কি আমার রোযা নষ্ট হবে এবং আমাকে রোযার কাযা পলন করতে হবে?

আমি জন্মনিরোধক কপার-টি ব্যবহার করি। এ কারণে হায়েযের স্বাভাবিক রক্তস্রাব নির্গত হওয়ার তিনদিন আগে বাদামী রঙের স্রাব বের হয়। এতে করে কি আমার রোযা নষ্ট হবে এবং আমাকে রোযার কাযা পলন করতে হবে?

আলহামদু লিল্লাহ।.

শাইখ ইবনে উছাইমীন (রহঃ) বলেন: “যদি এই বাদামী রঙের স্রাব হায়েযের সূচনা হয় তাহলে সেটি হায়েয। এটি জানা যাবে স্বভাবতঃ যে পেটব্যথা ও পেট কামড়ানি হয় এর মাধ্যমে। পক্ষান্তরে হায়েযের পরে যে বাদামী স্রাব নির্গত হয় সেটার জন্য অপেক্ষা করতে হবে যতক্ষণ পর্যন্ত না সেটি বন্ধ হয়। কেননা হায়েযের রক্তের পরে যে বাদামী স্রাব নির্গত হয় সেটিও হায়েয। যেহেতু আয়েশা (রাঃ) বলেন: “সাদাস্রাব দেখার পূর্বে তোমরা তাড়াহুড়া করো না”।[রিসালাতুদ দিমা আত-তাবীঈয়্যা (৫৯)]

যদি আপনার কাছে প্রতীয়মান হয় যে, এই বাদামী স্রাব হায়েযের সূচনা তাহলে সেটি হায়েয।

এমনটি হলে আপনি নামায, রোযা বর্জন করবেন এবং পবিত্র হওয়ার পরে রোযা কাযা করবেন।

আল্লাহই সর্বজ্ঞ।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.